Indian Railway return Rs-33
দু’বছরের লড়াই সফল, রেলকে ফেরত দিতে হল ৩৩ টাকা a true story in Bengali
একেই বলে লক্ষ্য ছোট হোক বা ব়়ড়, লেগে থাকলে, লড়াই চালিয়ে গেলে সাফল্য আসবেই। ফের একবার প্রমাণ করলেন বছর তিরিশের এক ইঞ্জিনিয়ার। ভারতীয় রেলের সঙ্গে একরকম লড়াই করে পাওনা টাকা উদ্ধার করলেন সুজিত স্বামী। আইআরসিটিসি-র কাছ থেকে আদায় করলেন ৩৩ টাকা। অবাক হবেন না, এই টাকার জন্যই তিনি দু’ বছর ধরে লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন।
Rs.33 Return |
তাঁর টিকিট ওয়েটিং লিস্টে ছিল, তাই ৬৫ টাকা কাটার কথা। কিন্তু ক্যানসেলশন চার্জ বাবদ ১০০ টাকা কেটে নেওয়া হয়।৩৫ টাকা অতিরিক্ত কেন কাটা হল সেটা নিয়েই লড়াই শুরু করেন স্বামী।
অতিরিক্ত টাকা কাটার কারণ জানতে চেয়ে তিনি আরটিআই করেন। জিএসটি চালুর আগেই তিনি টিকিট বাতিল করেছিলেন। তাঁর প্রশ্নছিল তাহলে কেন অতিরিক্ত ৩৫ টাকা কাটা হল। তাঁর আরটিআইয়ের উত্তরে প্রথমে আইআরসিটিসি জানায়, রেলমন্ত্রকের ৪৩ নম্বর কমার্সিয়াল সার্কুলার অনুযায়ী, জিএসটি কার্যকর হওয়ার আগে বুক করা টিকিট যদি জিএসটি বলবৎ হওয়ার পর ক্যানসেল করা হয়, তবে সার্ভিস ট্যাক্স নেওয়া হয়।
এই লড়াইয়ে তিনি ২০১৮ সালে লোক আদালতেও গিয়েছেন টাকা ফেরত পেতে। কিন্তু ২০১৯ এ তাঁর আবেদনের প্রেক্ষিতে বলা হয়, এটি লোক আদালতের এক্তিয়ারে নয়। কিন্তু তিনি হাল ছাড়েননি। আরটিআই-এর মাধ্যমে তিনি তাঁর লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত তাঁর ফাইলটি অন্তত ১০ বার ঘুরেছে এই বিভাগ থেকে অন্য বিভাগে। এই গোটা প্রক্রিয়ায় তিনি বার বার খোঁজ নিয়েছেন, জানতে চেয়েছেন তাঁর অভিযোগের কী হল।
পরে আবার আইআরসিটিসি জানায়, সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ১ জুলাই ২০১৭-র আগে বুক করা ও ক্যানসেল করা টিকিটে সার্ভিস ট্যাক্স বাবদ নেওয়া টাকা ফেরত দেওয়া হবে। তাই ৩৫ টাকা ফেরত দেওয়া হবে স্বামীকে।
১ মে ২০১৯ তারিখেসুজিত স্বামী তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩৩ টাকা ফেরত পান। কেন ২ টাকা কম দেওয়া হল সে প্রসঙ্গে কিছু জানানো হয়নি। স্বামী বলেছেন, তাঁর হয়রানির জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বদলে রেল তার কাছ থেকেই ২ টাকা কেটে নিল।
স্বামী জানিয়েছেন, সেই সময় রেল যাত্রীদের কাছ থেকে মোট ৩.৩৪ কোটি টাকা তুলেছে সার্ভিস ট্যাক্সের নাম করে। বেশির ভাগ যাত্রী জানেনই না কেন তাঁদের টাকা কাটা হয়েছিল। অনেকে ভুলেই গিয়েছেন তাঁদের অতিরিক্ত টাকা কেটে নিয়েছে রেল।
অতিরিক্ত টাকা কাটার কারণ জানতে চেয়ে তিনি আরটিআই করেন। জিএসটি চালুর আগেই তিনি টিকিট বাতিল করেছিলেন। তাঁর প্রশ্নছিল তাহলে কেন অতিরিক্ত ৩৫ টাকা কাটা হল। তাঁর আরটিআইয়ের উত্তরে প্রথমে আইআরসিটিসি জানায়, রেলমন্ত্রকের ৪৩ নম্বর কমার্সিয়াল সার্কুলার অনুযায়ী, জিএসটি কার্যকর হওয়ার আগে বুক করা টিকিট যদি জিএসটি বলবৎ হওয়ার পর ক্যানসেল করা হয়, তবে সার্ভিস ট্যাক্স নেওয়া হয়।
এই লড়াইয়ে তিনি ২০১৮ সালে লোক আদালতেও গিয়েছেন টাকা ফেরত পেতে। কিন্তু ২০১৯ এ তাঁর আবেদনের প্রেক্ষিতে বলা হয়, এটি লোক আদালতের এক্তিয়ারে নয়। কিন্তু তিনি হাল ছাড়েননি। আরটিআই-এর মাধ্যমে তিনি তাঁর লড়াই চালিয়ে গিয়েছেন। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত তাঁর ফাইলটি অন্তত ১০ বার ঘুরেছে এই বিভাগ থেকে অন্য বিভাগে। এই গোটা প্রক্রিয়ায় তিনি বার বার খোঁজ নিয়েছেন, জানতে চেয়েছেন তাঁর অভিযোগের কী হল।
পরে আবার আইআরসিটিসি জানায়, সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ১ জুলাই ২০১৭-র আগে বুক করা ও ক্যানসেল করা টিকিটে সার্ভিস ট্যাক্স বাবদ নেওয়া টাকা ফেরত দেওয়া হবে। তাই ৩৫ টাকা ফেরত দেওয়া হবে স্বামীকে।
১ মে ২০১৯ তারিখেসুজিত স্বামী তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ৩৩ টাকা ফেরত পান। কেন ২ টাকা কম দেওয়া হল সে প্রসঙ্গে কিছু জানানো হয়নি। স্বামী বলেছেন, তাঁর হয়রানির জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বদলে রেল তার কাছ থেকেই ২ টাকা কেটে নিল।
স্বামী জানিয়েছেন, সেই সময় রেল যাত্রীদের কাছ থেকে মোট ৩.৩৪ কোটি টাকা তুলেছে সার্ভিস ট্যাক্সের নাম করে। বেশির ভাগ যাত্রী জানেনই না কেন তাঁদের টাকা কাটা হয়েছিল। অনেকে ভুলেই গিয়েছেন তাঁদের অতিরিক্ত টাকা কেটে নিয়েছে রেল।
আরও পড়ুন : পুরুষ A real story
0 Comments